ফরিদগঞ্জ ০১:৩৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
ফরিদগঞ্জে প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী মেলা অনুষ্ঠিত প্রখ্যাত হোমিও চিকিৎসক নারায়ন চক্রবর্তীর পরলোকগমন ফরিদগঞ্জে যানজট নিরসনে কাজ করছে স্কাউট সদস্যরা ফরিদগঞ্জে গোবিন্দপুর দক্ষিণ ইউনিয়ন ছাত্র দলের দোয়া ও ইফতার মাহফিল ফরিদগঞ্জ এ.আর পাইলট এসএসসি ২০০৬ ব্যাচের ইফতার মাহফিল ফরিদগঞ্জে পাক ঘরের আগুনে মোটর সাইকেল পুড়ে চাই ফরিদগঞ্জে প্রতিবন্ধীদের মাঝে ঈদ উপহার বিতরণ করলো একাত্তর ফাউন্ডেশন আস্থার আশ্বাস ফাউন্ডেশনের কোরআন ও নামাজ শিক্ষা কার্যক্রমের উপহার বিতরণ ফরিদগঞ্জে যুবলীগের আহ্বায়ক আবু সুফিয়ান শাহীনের ঈদ উপহার বিতরণ সুবিধাবঞ্চিত শিশু শিক্ষার্থীরা পেলো ঈদের পোশাক

ক্রীড়া সংগঠক ভাবনা -১

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৯:০১:১৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৬ অক্টোবর ২০২২ ২৯৯ বার পড়া হয়েছে

ক্রীড়া সংগঠকের ভাবনা -১

প্রতিভাবান খেলোয়াড়দের সুযোগ দেয়া ও যথাযথ মূল্যায়ন করতে পারলেই ক্রীড়াঙ্গন এগিয়ে যাবে

…………. ক্রীড়া সংগঠক জাহিদুল ইসলাম রাসেল

 

শামীম হাসান : গত ১০ বছরে ফরিদগঞ্জে উপজেলা ক্রীড়াঙ্গনে উল্লেখযোগ্য আয়োজন তার সবক’টি ফরিদগঞ্জ স্পোর্টস ক্লাব (পূর্বনাম ইত্যাদি স্পোর্টস ক্লাব) এর হাত ধরেই। যে ক’জন ক্রীড়া সংগঠকদের হাত ধরে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিলো ফরিদগঞ্জ স্পোর্টস ক্লাব তাদের মধ্যে অন্যতম একজন জাহিদুল ইসলাম রাসেল।

তৎকালীন সময়ে ২০১২ সালে আগে ফরিদগঞ্জে ক্রীড়া সংগঠন ‘ফরিদগঞ্জ স্পোর্টিং ক্লাব’,’সানপ্লাওয়ার ক্লাব’,’সূর্যমূখি স্পোর্টস ক্লাব’ সহ বেশ কয়েকটি নামে ফরিদগঞ্জে ক্রীড়া সংগঠন হলেও সঠিক পরিচালনার অভাবে হারিয়ে গেছে সেসব ক্লাবগুলোর কার্যক্রম৷ সেসময়ে জিয়াউর রহমান জিয়ার নেতৃত্বে যে ৫/৭ জন মিলে ইত্যাদি স্পোর্টস ( ২০১৭ সালের শেষের দিকে ক্লাবটির নাম পরিবর্তন করে করা হয় ফরিদগঞ্জ স্পোর্টস ক্লাব) ক্লাব গঠন করেছিলো তাদের মধ্যে জাহিদুল ইসলাম রাসেল ছিলেন অন্যতম। ক্লাবটি প্রতিষ্ঠার পর এই ক্রীড়া সংগঠক টানা দুই মেয়াদে সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছেন। প্রতিষ্ঠার বছর ২০১২ সাল থেকে ২০১৫ সালের তিন বছর মেয়াদী কমিটির ক্লাবটির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান জিয়াকে সভাপতি ও জাহিদুল ইসলাম রাসেলকে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করা হয়। তিন বছর পর ক্লাবের পরবর্তী কাউন্সিলে সভাপতি পদের পরিবর্তন হয়ে ২০১৫-২০১৬ মেয়াদে মোরশেদ আলম সভাপতি নির্বাচিত হলেও দ্বিতীয় মেয়াদে পূর্নরায় সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন জাহিদুল ইসলাম রাসেল। জাহিদুল ইসলাম শুধু যে ক্রীড়া সংগঠক তাই নয় খেলোয়াড়ী জীবনে মাঠের খেলায় বেশ প্রশংসিত নাম জাহিদুল ইসলাম রাসেল। ক্রিকেট সামর্থে ব্যাট ও বল হাতে সমান পারদর্শী সেই সাথে ফুটবল মাঠে একজন ডিফেন্ডার হিসেবে ক্রীড়াংঙ্গানে প্রশংসা কুড়িয়েছেন বারবার। বর্তমানে তিনি ফরিদগঞ্জ স্পোর্টস ক্লাবের সহ সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন। ধারাবাহিক ক্রীড়া সংগঠকদের ভাবনার প্রথম পর্বে থাকছে খেলোয়াড় ও ক্রীড়া সংগঠক জাহিদুল ইসলাম রাসেল’র সাক্ষাৎকার।

ফরিদগঞ্জ সংবাদ : কেমন আছেন?
জাহিদুল ইসলাম রাসেল : আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি।

ফরিদগঞ্জ সংবাদ : আপনার খেলাধুলায় পথ চলা কত সাল থেকে?
জাহিদুল ইসলাম রাসেল : ২০০৯ সালে আমার পঞ্চম শ্রেনীর সমাপনী পরীক্ষার পর থেকে একজন খুদে খেলোয়াড় হিসেবে ক্রীড়াঙ্গনে আসা।

ফরিদগঞ্জ সংবাদ : খেলোয়াড় নাকি ক্রীড়া সংগঠক দুটির কোন জায়গাটি আপনি বেশি উপভোগ করেন?
জাহিদুল ইসলাম রাসেল : খেলোয়াড়ি জীবন বেশ উপভোগ্য তবে, ক্রীড়া সংগঠক হিসেবে কাজ করলে ক্রীড়া উন্নয়নে অবদান রাখা যায় সেজন্য আমি ক্রীড়া সংগঠকের জায়গাটাকেই বেশি উপভোগ করি।

ফরিদগঞ্জ সংবাদ : কার হাত ধরে বা কিংবা কার অনুপ্রেরনায় ক্রীড়া সংগঠক হয়ে উঠেছেন?
জাহিদুল ইসলাম রাসেল : ছোটবেলা থেকে মাঠে খেলায় দেখতাম জিয়াউর রহমান জিয়া কাকা বিভিন্ন খেলার আয়োজন করেন এবং সে আয়োজন গুলো ছিলো বেশ সাড়া জাগানো সেখানে নিজের মনের মধ্যে ক্রীড়া সংগঠক হয়ে উঠার ইচ্ছে জাগে এবং সময়ের পরিবর্তনে জিয়াউর রহমান জিয়া সহ আমি তৎকালীন ইত্যাদি স্পোর্টস ক্লাবের নেতৃত্ব দিয়েছি।

ফরিদগঞ্জ সংবাদ : বর্তমানে আপনার উপজেলার ক্রীড়াঙ্গন সঠিক ধারায় আছে কি?
জাহিদুল ইসলাম রাসেল : করোনার কারনে সারাদেশের ক্রীড়াঙ্গন যেমন স্থবির হয়ে পড়েছিলো তেমনই আমাদের ফরিদগঞ্জে ঠিক তাই। তবে আল্লাহর অশেষ রহমতে ফরিদগঞ্জ সদরে আই স্পোর্টস উন্মুক্ত ফুটবল টুর্নামেন্টের মাধ্যমে মাঠের খেলায় প্রাণ ফিরেছে। তাই আমি মনে করি মাঝখানে একটা বিরতি গেলেও এখন আমাদের উপজেলার ক্রীড়াঙ্গন সঠিক ধারায়ই আছে।

ফরিদগঞ্জ সংবাদ : বর্তামান সময়ে আপনার উপজেলার ক্রীড়াঙ্গনের উন্নয়নে আপনার পরামর্শ কি?
জাহিদুল ইসলাম রাসেল : ২০১২ সাল থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত এই অঞ্চলে যে বড় বড় টুর্নামেন্ট আয়োজন হতো এতে স্থানীয় খেলোয়াড়দের সাথে জাতীয় মানের তারকা খেলোয়াড়দের পদচারনা গঠতো উপজেলার বিভিন্ন মাঠে । কিন্তু, গত কয়েক বছর এমন ধরনের টুর্নামেন্ট খুব একটা আয়েজন হচ্ছে না। এধরনের বড় বড় আয়োজন গুলো বেশি বেশি হলে নতুন নতুন ক্রীড়া প্রতিভা বেড়িয়ে আসবে। তাই ক্রীড়াঙ্গের বড় আয়োজনই পারে এই অঞ্চলের ক্রীড়ার উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে।

ফরিদগঞ্জ সংবাদ : ক্রীড়া সংগঠকদের ক্রীড়াঙ্গন পরিচালনার ক্ষেত্রে কোন বিষয়ে সবচেয়ে বেশি করা উচিত বলে আপনি মনে করেন?
জাহিদুল ইসলাম রাসেল : প্রতিভাবান খেলোয়াড়দের যথাযথ পরিচর্যা সুযোগ দেয়া হলে যেমনি করে ক্রীড়াঙ্গন প্রতিভাবান নতুন খেলোয়াড় পাবেন, একই ভাবে এই অঞ্চলের খেলাধুলায় ও খেলোয়াড়দের সমৃদ্ধি বাড়বে বহুগুনে। সেজন্য কোন স্বজনপ্রতি নয়, সকল ক্ষেত্রে প্রতিভাবানরাই যেন মূল্যায়িত হয় সে বিষয়টির ক্রীড়া সংগঠকদের নজর দেওয়া অধিক জরুরী।

ফরিদগঞ্জ সংবাদ : ধন্যবাদ আপনাকে।
জাহিদুল ইসলাম রাসেল : আপনাকেও ধন্যবাদ।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

ক্রীড়া সংগঠক ভাবনা -১

আপডেট সময় : ০৯:০১:১৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৬ অক্টোবর ২০২২

ক্রীড়া সংগঠকের ভাবনা -১

প্রতিভাবান খেলোয়াড়দের সুযোগ দেয়া ও যথাযথ মূল্যায়ন করতে পারলেই ক্রীড়াঙ্গন এগিয়ে যাবে

…………. ক্রীড়া সংগঠক জাহিদুল ইসলাম রাসেল

 

শামীম হাসান : গত ১০ বছরে ফরিদগঞ্জে উপজেলা ক্রীড়াঙ্গনে উল্লেখযোগ্য আয়োজন তার সবক’টি ফরিদগঞ্জ স্পোর্টস ক্লাব (পূর্বনাম ইত্যাদি স্পোর্টস ক্লাব) এর হাত ধরেই। যে ক’জন ক্রীড়া সংগঠকদের হাত ধরে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিলো ফরিদগঞ্জ স্পোর্টস ক্লাব তাদের মধ্যে অন্যতম একজন জাহিদুল ইসলাম রাসেল।

তৎকালীন সময়ে ২০১২ সালে আগে ফরিদগঞ্জে ক্রীড়া সংগঠন ‘ফরিদগঞ্জ স্পোর্টিং ক্লাব’,’সানপ্লাওয়ার ক্লাব’,’সূর্যমূখি স্পোর্টস ক্লাব’ সহ বেশ কয়েকটি নামে ফরিদগঞ্জে ক্রীড়া সংগঠন হলেও সঠিক পরিচালনার অভাবে হারিয়ে গেছে সেসব ক্লাবগুলোর কার্যক্রম৷ সেসময়ে জিয়াউর রহমান জিয়ার নেতৃত্বে যে ৫/৭ জন মিলে ইত্যাদি স্পোর্টস ( ২০১৭ সালের শেষের দিকে ক্লাবটির নাম পরিবর্তন করে করা হয় ফরিদগঞ্জ স্পোর্টস ক্লাব) ক্লাব গঠন করেছিলো তাদের মধ্যে জাহিদুল ইসলাম রাসেল ছিলেন অন্যতম। ক্লাবটি প্রতিষ্ঠার পর এই ক্রীড়া সংগঠক টানা দুই মেয়াদে সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছেন। প্রতিষ্ঠার বছর ২০১২ সাল থেকে ২০১৫ সালের তিন বছর মেয়াদী কমিটির ক্লাবটির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান জিয়াকে সভাপতি ও জাহিদুল ইসলাম রাসেলকে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করা হয়। তিন বছর পর ক্লাবের পরবর্তী কাউন্সিলে সভাপতি পদের পরিবর্তন হয়ে ২০১৫-২০১৬ মেয়াদে মোরশেদ আলম সভাপতি নির্বাচিত হলেও দ্বিতীয় মেয়াদে পূর্নরায় সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন জাহিদুল ইসলাম রাসেল। জাহিদুল ইসলাম শুধু যে ক্রীড়া সংগঠক তাই নয় খেলোয়াড়ী জীবনে মাঠের খেলায় বেশ প্রশংসিত নাম জাহিদুল ইসলাম রাসেল। ক্রিকেট সামর্থে ব্যাট ও বল হাতে সমান পারদর্শী সেই সাথে ফুটবল মাঠে একজন ডিফেন্ডার হিসেবে ক্রীড়াংঙ্গানে প্রশংসা কুড়িয়েছেন বারবার। বর্তমানে তিনি ফরিদগঞ্জ স্পোর্টস ক্লাবের সহ সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন। ধারাবাহিক ক্রীড়া সংগঠকদের ভাবনার প্রথম পর্বে থাকছে খেলোয়াড় ও ক্রীড়া সংগঠক জাহিদুল ইসলাম রাসেল’র সাক্ষাৎকার।

ফরিদগঞ্জ সংবাদ : কেমন আছেন?
জাহিদুল ইসলাম রাসেল : আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি।

ফরিদগঞ্জ সংবাদ : আপনার খেলাধুলায় পথ চলা কত সাল থেকে?
জাহিদুল ইসলাম রাসেল : ২০০৯ সালে আমার পঞ্চম শ্রেনীর সমাপনী পরীক্ষার পর থেকে একজন খুদে খেলোয়াড় হিসেবে ক্রীড়াঙ্গনে আসা।

ফরিদগঞ্জ সংবাদ : খেলোয়াড় নাকি ক্রীড়া সংগঠক দুটির কোন জায়গাটি আপনি বেশি উপভোগ করেন?
জাহিদুল ইসলাম রাসেল : খেলোয়াড়ি জীবন বেশ উপভোগ্য তবে, ক্রীড়া সংগঠক হিসেবে কাজ করলে ক্রীড়া উন্নয়নে অবদান রাখা যায় সেজন্য আমি ক্রীড়া সংগঠকের জায়গাটাকেই বেশি উপভোগ করি।

ফরিদগঞ্জ সংবাদ : কার হাত ধরে বা কিংবা কার অনুপ্রেরনায় ক্রীড়া সংগঠক হয়ে উঠেছেন?
জাহিদুল ইসলাম রাসেল : ছোটবেলা থেকে মাঠে খেলায় দেখতাম জিয়াউর রহমান জিয়া কাকা বিভিন্ন খেলার আয়োজন করেন এবং সে আয়োজন গুলো ছিলো বেশ সাড়া জাগানো সেখানে নিজের মনের মধ্যে ক্রীড়া সংগঠক হয়ে উঠার ইচ্ছে জাগে এবং সময়ের পরিবর্তনে জিয়াউর রহমান জিয়া সহ আমি তৎকালীন ইত্যাদি স্পোর্টস ক্লাবের নেতৃত্ব দিয়েছি।

ফরিদগঞ্জ সংবাদ : বর্তমানে আপনার উপজেলার ক্রীড়াঙ্গন সঠিক ধারায় আছে কি?
জাহিদুল ইসলাম রাসেল : করোনার কারনে সারাদেশের ক্রীড়াঙ্গন যেমন স্থবির হয়ে পড়েছিলো তেমনই আমাদের ফরিদগঞ্জে ঠিক তাই। তবে আল্লাহর অশেষ রহমতে ফরিদগঞ্জ সদরে আই স্পোর্টস উন্মুক্ত ফুটবল টুর্নামেন্টের মাধ্যমে মাঠের খেলায় প্রাণ ফিরেছে। তাই আমি মনে করি মাঝখানে একটা বিরতি গেলেও এখন আমাদের উপজেলার ক্রীড়াঙ্গন সঠিক ধারায়ই আছে।

ফরিদগঞ্জ সংবাদ : বর্তামান সময়ে আপনার উপজেলার ক্রীড়াঙ্গনের উন্নয়নে আপনার পরামর্শ কি?
জাহিদুল ইসলাম রাসেল : ২০১২ সাল থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত এই অঞ্চলে যে বড় বড় টুর্নামেন্ট আয়োজন হতো এতে স্থানীয় খেলোয়াড়দের সাথে জাতীয় মানের তারকা খেলোয়াড়দের পদচারনা গঠতো উপজেলার বিভিন্ন মাঠে । কিন্তু, গত কয়েক বছর এমন ধরনের টুর্নামেন্ট খুব একটা আয়েজন হচ্ছে না। এধরনের বড় বড় আয়োজন গুলো বেশি বেশি হলে নতুন নতুন ক্রীড়া প্রতিভা বেড়িয়ে আসবে। তাই ক্রীড়াঙ্গের বড় আয়োজনই পারে এই অঞ্চলের ক্রীড়ার উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে।

ফরিদগঞ্জ সংবাদ : ক্রীড়া সংগঠকদের ক্রীড়াঙ্গন পরিচালনার ক্ষেত্রে কোন বিষয়ে সবচেয়ে বেশি করা উচিত বলে আপনি মনে করেন?
জাহিদুল ইসলাম রাসেল : প্রতিভাবান খেলোয়াড়দের যথাযথ পরিচর্যা সুযোগ দেয়া হলে যেমনি করে ক্রীড়াঙ্গন প্রতিভাবান নতুন খেলোয়াড় পাবেন, একই ভাবে এই অঞ্চলের খেলাধুলায় ও খেলোয়াড়দের সমৃদ্ধি বাড়বে বহুগুনে। সেজন্য কোন স্বজনপ্রতি নয়, সকল ক্ষেত্রে প্রতিভাবানরাই যেন মূল্যায়িত হয় সে বিষয়টির ক্রীড়া সংগঠকদের নজর দেওয়া অধিক জরুরী।

ফরিদগঞ্জ সংবাদ : ধন্যবাদ আপনাকে।
জাহিদুল ইসলাম রাসেল : আপনাকেও ধন্যবাদ।